রোজা এবং চিকিৎসা ভাবনা - জেনে নিন ৮- মহামূল্যবান বিষয়
রোজা এবং চিকিৎসা ব্যাবস্থা যুগ যুগ ধরেই মানুষের চিন্তার বিষয়। কেননা এই বিষয়ে অনেকেরই ধারনা খুবই কম।
অনেকে রোজা রাখতে চান ঔসুধ বাদ দিয়ে আবার অনেকে কি করবেন সিদ্ধান্ত নিতে ব্যার্থ হন। আর কি করলে রোজা ভাঙ্গে আর কি করলে ভাঙ্গে না এই বিষয়েও অনেকে জানে না। এটা নিয়ে অনেক সময় খোদ ডাক্তাররাও বিভ্রান্তিতে পরে যান। আসুন জেনে নেই রোজায় কি কি চিকিৎসা নেওয়া যাবে আর কি যাবে নাঃ
১। রক্ত দেওয়া ও নেওয়াঃ রোজার সময় রক্ত দেওয়া ও নেওয়া দুইটাই যায়েজ আছে। এতে রোজা ভাঙে না।
২। ইনহেলারঃ স্বাসকষ্টের রোগীদের ইনহেলার একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। অনেকে ভাবে ইনহেলার নিলে রোজা ভেঙ্গে যায়, হ্যা এটা আগে মানা হতো কিন্তু আধুনিক ইসলামী ফিকাহ সংস্থ বলছে এনহেলার নেওয়া যাবে এতে রোজার বিন্দুমাত্র ক্ষতি হবে না।
৩।রোজায় দাঁত তোলা যাবে এবং সমস্ত রকমের ফিলিং করানো যাবে ।
৪। রোজা রেখে পায়ুপথে ধাত্রী আংগুল প্রবেশ করানো যাবে এমনকি জরায়ুর হিস্টোরোস্কপি ও আইইউসিডি ইত্যাদিও ব্যাবহার করা যাবে।
৫। ত্বক ,শিরা্, এমনকি হাড়ের জোড়ায় ঔসুধ ইনজেকশন দিয়ে পুশ করালেও রোজা ভাঙবে না কিন্তু খাদ্য উপাদান হলে রোজা ভাঙবে ।
৬। হার্ট বা অন্য অঙের এনজিওগ্রাফি করানোর জন্য শরীরে কোন দ্রবন প্রবেশ করালেও রোজা ভাঙবে না।
৭। রোজা রেখে বায়োপসি টেস্ট করানো যায়
৮। রোজা অবস্থায় অক্সিজেন এবং চেতনানাশক গ্যাস ব্যাবহার করা যাবে ।
Source:
International Fiqh Academy
British Medical Journal
অনেকে রোজা রাখতে চান ঔসুধ বাদ দিয়ে আবার অনেকে কি করবেন সিদ্ধান্ত নিতে ব্যার্থ হন। আর কি করলে রোজা ভাঙ্গে আর কি করলে ভাঙ্গে না এই বিষয়েও অনেকে জানে না। এটা নিয়ে অনেক সময় খোদ ডাক্তাররাও বিভ্রান্তিতে পরে যান। আসুন জেনে নেই রোজায় কি কি চিকিৎসা নেওয়া যাবে আর কি যাবে নাঃ
১। রক্ত দেওয়া ও নেওয়াঃ রোজার সময় রক্ত দেওয়া ও নেওয়া দুইটাই যায়েজ আছে। এতে রোজা ভাঙে না।
২। ইনহেলারঃ স্বাসকষ্টের রোগীদের ইনহেলার একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। অনেকে ভাবে ইনহেলার নিলে রোজা ভেঙ্গে যায়, হ্যা এটা আগে মানা হতো কিন্তু আধুনিক ইসলামী ফিকাহ সংস্থ বলছে এনহেলার নেওয়া যাবে এতে রোজার বিন্দুমাত্র ক্ষতি হবে না।
৩।রোজায় দাঁত তোলা যাবে এবং সমস্ত রকমের ফিলিং করানো যাবে ।
৪। রোজা রেখে পায়ুপথে ধাত্রী আংগুল প্রবেশ করানো যাবে এমনকি জরায়ুর হিস্টোরোস্কপি ও আইইউসিডি ইত্যাদিও ব্যাবহার করা যাবে।
৫। ত্বক ,শিরা্, এমনকি হাড়ের জোড়ায় ঔসুধ ইনজেকশন দিয়ে পুশ করালেও রোজা ভাঙবে না কিন্তু খাদ্য উপাদান হলে রোজা ভাঙবে ।
৬। হার্ট বা অন্য অঙের এনজিওগ্রাফি করানোর জন্য শরীরে কোন দ্রবন প্রবেশ করালেও রোজা ভাঙবে না।
৭। রোজা রেখে বায়োপসি টেস্ট করানো যায়
৮। রোজা অবস্থায় অক্সিজেন এবং চেতনানাশক গ্যাস ব্যাবহার করা যাবে ।
Source:
International Fiqh Academy
British Medical Journal
Comments
Post a Comment